Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

জেনারেল সার্টিফিকেট শাখা

বিস্তারিত

ওয়ানী আদালতের মাধ্যমে সরকারি পাওনা আদায়ে দীর্ঘসূত্রীতা, অর্থ অপচয় রোধ এবং সহজে ও অল্পসময়ে সরকারী পাওনা আদায়ের নিম্নিত্ত সবোর্পরি সরকারের উন্নয়নমূলক কমর্কান্ড অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্য এ শাখার কাযর্ক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে।


নাগরিক সেবা

নাগরিক সেবা

- সরকারী দাবী আদায় আইন ১৯১৩ এর ৫ ধারামতে সরকারী অফিস বা অন্যান্য সংস্থা সরকারী পাওনা আদায়ের জন্য সার্টিফিকেট অফিসারের কাছে অনুরোধ পত্র প্রেরণ করলে সার্টিফিকেট অফিসার নির্ধারিত ফরমে সার্টিফিকেট প্রস্তুত করে এই আইনের ৬ ধারা মতে নিজ দপ্তরে দাখিল করেন।
- সার্টিফিকেট দায়েরের পর সার্ঢিফিকেট দেনাদারকে প্রথমে সংশ্লিষ্ট আইনের ৭/১০(ক) ধারায় নোটিশ প্রদান করা হয়। নোটিশ প্রদানের পর আইনানুযায়ী পাওনা আদায়ের পরবর্তী কার্যক্রম গৃহীত হয়ে থাকে ।
- সার্ঢিফিকেট দেনাদার প্রথম নোটিশ পাবার পর ৯ ধারা অনুযায়ী ৩০ দিনের মধ্যে কোনরুপ আপত্তি থাকলে তা অবহিত করলে ১০ ধারা অনুযায়ী শুনানী অন্তে যৌক্তিক বিবেচিত হলে সার্টিফিকেট নাকচ, সংশোধন বা পরিবর্তন করা হয়ে থাকে ।
- খাতকের নিকট থেকে সরকারী পাওনা আদায়।
- তামাদি আইনের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মামলা করা হয়েছে কিনা তা তদারকি করণ।
- আবেদন যথাযথভাবে প্রদান করা হয়েছে কিনা তা মূল্যায়ন।
- সরকারী পাওনার হিসাব সঠিকভাবে করা হয়েছে কিনা তার যথার্থতা যাচাই করণ।
- নির্ধারিত হারে সরকারী ফি আদায় করা হয়েছে কিনা তা যথাযথভাবে যাচাই করণ ।

দায়ত্বত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পদবীঃ জেনারেল সাটির্ফিকেট অফিসার


ক্রঃ নং

সেবার নাম

সেবা প্রদানের পদ্ধতি

সেবা প্রদানের সময়সীমা

নিদিষ্ট সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান।

০১।

যাবতীয় সরকারি / আধাসরকারী/ স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা/ প্রতিষ্ঠান সমূহের অনাদায়ী অর্থ আদায়।

সরকরী দাবী আদায় আইন ১৯১৩ সনের বিধান মোতাবেক অর্থ আদায় করা হয়।

আদালতের সন্তুষ্টির সাপেক্ষ্যে যত দ্রুত সম্ভব

মামলা দায়েরের সময় আইনগত কোন ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে সার্টিফিকেট অফিসার দাবী সংশোধনের সুযোগ দিয়ে থাকেন।

০২। রিপোর্ট রিটার্ন প্রস্তুত ও দাখিল


চলতি প্রকল্পসমূহ

আপাতত চলমান কোন প্রকল্প হাতে নেই।


কার্যক্রম

০১। দেওয়ানী আদালতের মাধ্যমে সরকারি পাওনা আদায়ে দীর্ঘসূত্রীতা, অর্থ অপচয় রোধ এবং সহজে ও অল্পসময়ে সরকারী পাওনা আদায়ের নিম্নিত্ত সবোর্পরি সরকারের উন্নয়নমূলক কমর্কান্ড অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্য এ শাখার কাযর্ক্রম সরকারি দাবি আদায় আইন ১৯১৩ (১৯১৩ সনের ব্যাঙল এ্যাক্ট নং-৩ দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে)।

০২। সেবা গ্রহীতা ‍ঃ বিভিন্ন প্রত্যাশি সংস্থা।

০৩। সরকারি পাওনা বলতে নিম্নেক্ত পাওনা সমূহকে বুঝায় ‍ঃ

ক) ভূমি রাজস্ব;

খ) ভূমি উন্নায়ন কর;

গ) আবগারী কর;

ঘ) রেজিষ্ট্রেশন ফিস;

ঙ) জরিমানা;

চ) সেচ কর;

ছ) প্রবেটের উপর কোর্ট ফি;

জ) আয়কর;

ঝ) প্রামোদ কর;

ঞ) বন আইন মোতাবেক সরকারী পাওনা অর্থ;

ট) জরিপ আইন অনুসারে জরিমানা;

ঠ) পৌরকর;

ড) যে সকল পাওনা অন্য কোন আইনে রাজস্ব আদায় পদ্ধতিতে আদায়েযোগ্য বলে ঘোষনা করা হয়ে থাকে।

৪। সাটির্ফিকেট মামলার বিপরীতে নগদ অর্থ সাটির্ফিকেট আদালত কতৃর্ক গ্রহণ করা হয় না।

৫। ঋণ খেলাপিদের বিরুদ্ধে সাটির্ফিকেট মামলা রুজুর পর তাদের নামীয় ইস্যূকৃত প্রসেস সমূহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নিবার্হী অফিস এবং নেজারত শাখা জারী কারকের মাধ্যমে ন্যুনতম ৭ কাযদিবসে জারী করা হয়ে থাকে।

৬। খাতকগণের নামীয় গ্রেফতারী পরোয়ানাসমূহ থানার ভারপ্রাপ্ত কমর্কর্তাগণ কতৃর্ক তামিল করা হয়ে থাকে।

৭। জরুরি যোগাযোগ ‍ঃ জেনারেল সাটির্ফিকেট অফিসার।


যোগাযোগ

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নরসিংদী